নিউজ ডেস্ক : আওয়ামী লীগের ধূসর স্বর্ণ চোরাচালার মাফিয়া নারী লোভী বরুণ বিভিন্ন সময় দেশের বাহিরে দুবাই থাইল্যান্ড সহ ইন্ডিয়া স্বর্ণচূড়া চালান করে থাকেন বলে একাধিক মামলাও রয়েছে তাহার নামে যাহা তাহার পাসপোর্ট দেখলেই বোঝা যায় তার কোন বৈধ ব্যবসা না থাকলেও আলিশান জীবন এবং বারবার বিদেশ যাওয়া তাতেই প্রমাণিত হয় সে একজন চূড়া চালানি শুধু তাই নয় নিজেকে পরিচালক দাবি করে ইউটিউবে নাটক বানানোর নামে বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েদেরকে ব্ল্যাকমেইল করে এবং নায়িকা বানানোর নামে বিভিন্ন রিসোর্ট ও আবাসিক হোটেলে নিয়ে রাত্রি যাপনের অভিযোগ রয়েছে তাহার বিরুদ্ধে এবং কিছু মেয়েদেরকে দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই বরোন তাহার তিনটি স্ত্রী থাকার পরেও নারীর ব্যবসা কমেনি তাহার প্রথম স্ত্রী বলেন আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে বিয়ে করেছেন তাহার দ্বিতীয় স্ত্রী ফটিকছড়ি র সেও একই কথা বলছেন টঙ্গীর রুপা নামের অল্পবয়সী একটি মেয়েকে নায়িকা বানানোর কথা বলে বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ও রিসোর্টে রাত্রি যাপন করেন এই বরুণ কিছুদিন পর মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন এবং তাহার সন্তানের পরিচয় দিতে পারছেন না এমত অবস্থায় বরুণ দ্রুত কিছু টাকা পয়সা দিয়ে মেয়েটিকে ঢাকার বাহিরে কোথাও সরিয়ে দেন তারপর থেকে মেয়েটিকে এদিকে আর দেখা যায়নি উত্তরার আব্দুল্লাহপুর একটি বাড়ির ছাদে দুটি রুম নিয়ে সেখানেও মেয়েদেরকে নিয়ে হোস্টেলস্টি করতেন এলাকার মানুষ প্রতিবাদ করলে বাড়িওয়ালা তাদেরকে বের করে দেন তবে ইদানিং মোটা অংকের টাকা দিয়ে কিছু অনুষ্ঠানের প্রথম সারিতে বসে থাকতেও দেখা যায় আওয়ামী লীগ আমলে তিনি বিভিন্ন এমপি-মন্ত্রীর কাছের লোক বলে দাপিয়ে বেড়াতেন আওয়ামী লীগ চলে গেলেও দোসরা প্রকাশ্য কিভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন থেকে যায়