3Shares

টাঙ্গাইল থেকে ফিরে বিশেষ প্রতিনিধি মোঃ ইকবাল হোসেন সরদার।। টাঙ্গাইল সদর উপজেলাধীন পোড়াবাড়ি ইউনিয়নে মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত। ধলেশ্বরী নদী যমুনা নদীর একটি শাখা নদী হিসেবে পোড়াবাড়ী ইউনিয়নকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। পোড়াবাড়ি ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এস ডিএস নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন রয়েছে। যার ইতিহাস জনগণের সঙ্গে প্রতারণা।এসডিএস প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন ইসমাইল হোসেন সিরাজী। তিনি এই সংগঠনের নামে প্রায় কয়েক হাজার জনগণের পকেট থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার পর ইসমাইল হোসেন সিরাজী আত্মগোপনে চলে যায়। এরপর পাওনা আদায়ে এলাকার লোকজন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। জানা গেছে তাঁর বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা রয়েছে। বছরের পর বছর জেলেও থাকার সুবাদে এবং এই সংগঠনের বা এনজিও সহায় সম্পদ চলে যাবে বিধায় তিনি এর মালিকানা আপন ভায়রা ভাইকে হস্তান্তর করেন। জেল থেকে ইসমাইল হোসেন সিরাজী বের হয়ে গ্রাহকদের টাকা পরিশোধ করার লক্ষ্যে এসডিএস ‘র জমি বিভিন্ন লোকজনের নিকট ৪/৫ বার পর্যন্ত বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। ইসমাইল হোসেন সিরাজীর রয়েছে একটি বিশাল সিন্ডিকেট চক্র। এই চক্রের খপ্পড়ে পড়ে কয়েক হাজার মানুষ পথে বসেছে। এই সিন্ডিকেট চক্রের মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক দলের কতিপয় হাইব্রিড বর্তমান বিএনপির এবং সাবেক হাসিনা সরকারের টাঙ্গাইল সদর -৫ আসনের সাবেক এমপি সানোয়ার হোসেন। তিনি এই এনজিও র অভিভাবক হয়ে বালু ও মাটি বিক্রি করে ৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের একজন সিনিয়র সাংবাদিক তিনি ও সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার কথা বলে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে । এখন সেনাবাহিনির একজন কর্মকর্তা ও জাতীয় পার্টির টাঙ্গাইলেল শীর্ষ পর্যায়ের নেতা এই সিন্ডিকেট সক্রিয় সদস্য তিনি কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। সবশেষ ইসমাইল হোসেন সিরাজী মামলার পলাতক আসামি হওয়ার কারণে ময়মনসিংহ এলাকার এক আওয়ামীলীগের এক পান্ডা তিনি উক্ত জমি এ্যাটর্নি পাওয়ার বা অস্থায়ী ক্ষমতা দিয়েছে ইসমাইল হোসেন সিরাজী। এই নুতন কৌশল করে ধান্দাবাজি শুরু করেছে নাজমুল। সিরাজী যাদের নিকট কোটি কোটি টাকায় জমি বিক্রি করে দিয়েছে সেই জমি দখল করার পাঁয়তারা করছে নাজমুল নামের উক্ত প্রতারকের মাধ্যমে। নাজমুল এখন নতুন কৌশল শুরু করেছে। এখানে দুইটি বিষয়ে হলো ইতিপূর্বে ইসমাইল হোসেন সিরাজী এনজিও র পাশ দিয়ে ধলেশ্বরী নদী । এই নদী থেকে সিরাজীর সহায়তা আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সানোয়ার হোসেন কোটি কোটি টাকার বালু ও মাটি উত্তোলন করে বিক্রি করেছে। সরকার পরিবর্তনের সাথে সিরাজী নাজমুল এর মাধ্যমে এসডিএস এর জায়গায় চীনা কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি হয়েছে এখানে একটি মিলস্ ইন্ডাস্ট্রিজ হবে। সেই সুবাধে সরকারি খাস জমি দখল করে অলরেডি বাউন্ডারি ওয়াল তৈরি শুরু করে দিয়েছে। অপর দিকে আশেপাশের নিরীহ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের জমি ও দখল করার হুমকি ধামকি দেওয়া শুরু করেছে। এই জায়গায় ভরাট করার জন্য সরকারি খাস জমি এবং নদী দখল করে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার বালু ও মাটি উত্তোলন নিয়ে যাচ্ছে। এস ডি এস নামের এনজিওর যে পরিমাণ জমি রয়েছে তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ সরকারি খাস জমি দখল করেছে। এখন এই ক্ষার জমি ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রি করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জনগণকে বুঝাচ্ছে এখানে চীনা কোম্পানির সাথে যৌথভাবে মিলস্ ইন্ডাস্ট্রিজ হবে। যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্ত কর এবং প্রতারণা। এসডিএস এনজিওর নিকট থেকে গ্রাহকরা কোটি কোটি টাকা পাবে সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অর্ধ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গ্রাহকরা মিলে এডভোকেট আব্দুস সালাম চাকলাদার কে আহ্বায়ক করে কমিটি গঠন করা হয় সেই কমিটি যে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন তার বিরুদ্ধে তদন্ত চায় এদের দ্বারা প্রতারিত গ্রাহকরা। যাকেই প্রতারিত জনগণ বা গ্রাহকরা দায়িত্ব দেন তিনিই কোটি কোটি টাকা লোপাট করে কেটে পড়েন উক্ত স্থানে সরে জমিনে ভিডিও ফুটেজ ধারন করতে গেলে তার পালিত দুইজন সন্ত্রাসী দিয়ে এই প্রতিনিধিকে পথিমধ্যে আটক করে বিভিন্ন ধরনের অশ্লীল প্রশ্ন করেন। এক পর্যায়ে মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় এবং সেনাবাহিনীর একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল তালাহ নামক ব্যক্তির সাথে ফোন কথা বলিয়া দেন যার মোবাইলে নাম্বার হচ্ছে ০১৭১৫৯৪৯১৮১। উক্ত কর্মকর্তা জানান এখানে দুই টি মসজিদ হবে একটি মিলস্ ইন্ডাস্ট্রিজ হবে সুতরাং বালু ও মাটি উক্ত কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি আমাকে সেনা ক্যাম্পে যেতে বলেন আমি কৌশলে বলেছি আগামী কালকে দেখা করব। চারাবাড়ি (এসডিএস) অবশ্যই একটি আলোচিত ও সমালোচিত জায়গা। যেখানে হাজার হাজার মানুষ কোটি কোটি টাকা পায় এই এনজিওর কাছে। ব্যাংকের কাছে মর্গেস ও রয়েছে। কয়েক হাজার মানুষের টাকা জালিয়াতি করে ব্যাংকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে এক প্রতারক ইসমাইল হোসেন সিরাজী এক জমি একাধিক মানুষের কাছে বিক্রি করে বিভিন্ন প্রতারণা মামলায় জেল হাজতে থেকে বের হয়েছে এই শর্তে যে উনি গ্রাহক এবং ব্যাংকের টাকা পরিশোধ করবে এসডিএস নামক জায়গায় বিক্রি করে । ইতি মধ্যে দেখা গেছে গাজীপুরের এক ভূমি দস্যুর(নাজমুল) এর কাছে সিরাজী এসডিএস নামক সকল জমির পাওয়ার রেজিস্ট্রি করে দেয় ২০২২ সালে। ২০২৫ সাল চলমান এখনও গ্রাহক ও ব্যাংকের টাকা পরিশোধ করা হয়নি। টাংগাইলের স্থানীয় কতিবে অসাধু ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয়ে তাদের মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এসডিএস নামক সংগঠনের জায়গা নাজমুল(ভুমি দস্যু)চাইনিজ কোম্পানির নাম ব্যবহার করে বেদখল দিয়ে (নদী থেকে মাটি উত্তলন করে কেনা বেচা, সরকারি জমি দখল, নদী সহ নিজের বাওয়ান্ডারী ওয়াল তুলা, বহুতল ভবন নির্মাণ কার্যক্রম শুরু কাজ অব্যাহত রেখেছে। এলাকাবাসীর প্রশ্ন হলো ২০২২ সালে নাজমুল কে দেওয়া পাওয়ারকৃত ব্যক্তি জমি গ্রাহক এবং ব্যাংকের টাকা পরিশোধ ছাড়া অন্য কোন কাজ কর্ম বা কন্সট্রাকশনের কার্যক্রম করতে আদৌ আইনগত বৈধতা আছে কি? একাধিক সূত্র জানায় এডিএস নামক এনজিও সংগঠনটির অন্তরালে সাধারণ মানুষ কে হয়রানি এখন ও বন্ধ হয়নি। নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। এই এনজিওর যে জায়গা জমি রয়েছে তার সাথে সরকারি খাস জমি দখল করে বিভিন্ন লোকজনের নিকট বিক্রি একাধিক বার। এখন এই জমি ভরাট করে পরবর্তীতে প্লট আকারে বিক্রি করার কৌশল অবলম্বন করছে প্রতারক নাজমুল। এর সাথে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার কতিপয় সমাজ বিরোধী লোকজন। কিন্তু মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে যে এখানে চীনের কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি হয়েছে মিলস্ ইন্ডাস্ট্রিজ করা হবে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা গল্প কাহিনী। এর সাথে যুক্ত প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং সরকারি খাস জমি উদ্ধার করা। এছাড়া যাদের সাথে একাধিক বার জমি বিক্রি করেছে তা সমাধান করে জনগণকে বিভ্রান্ত হাত থেকে রক্ষা করা। পোড়াবাড়ি এলাকার জনগণ জানান এসডিএস নামক এনজিওর জোর আমাদের জমি দখল করে মাটি ভরাট সহ বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে । এলাকাবাসী বিষয়টি শুরুহা করার জন্য টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন বিষয়ে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সরেজমিনে ঘুরে এসে গত বুধবার রাতে বালু ও মাটি উত্তোলন নিয়ে একটি প্রতিবেদন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে উপস্থাপন করার সাথে সাথে প্রিয় জনগণ বিষয়টি ভাইরাল করে দেওয়ার কারণে জেলা প্রশাসন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে । গত বৃহস্পতিবার টাঙ্গাইল জেলা সদর উপজেলা পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চাড়াবাড়ি এলাকায় ধলেশ্বরী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করে বিক্রি করেছে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা এতে সরাসরি সম্পৃক্ত এস ডি এস নামের এনজিও । টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় নিয়ে অবৈধ উপায়ে মাটি উত্তোলনের কারনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন টাঙ্গাইল সদর নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রুহুল আমিন শরীফ সেনাবাহিনী,পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে , ভেকু মেশিন ও মাটি বহনকারী ট্রাক সহ চালকদের মোট চারজন কে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন। এবং নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। জব্দকৃত ভেকু মেশিন ও ট্রাক দাইন্যা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু সাঈদ মিয়ার জিম্মায় দিয়েছেন। উল্লেখ্য এই এনজিও চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন সিরাজী এলাকাবাসীর নিকট থেকে প্রতারণা করে প্রায় ২০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। উক্ত বিষয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পরও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এর কারণ হচ্ছে একটি সিন্ডিকেট চক্র এর নেপথ্যে থেকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে প্রভাব বিস্তার করছে বলে জানা যায়।
একাধিক সূত্র জানায় এডিএস নামক এনজিও সংগঠনটির অন্তরালে সাধারণ মানুষ কে হয়রানি এখন ও বন্ধ হয়নি। নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। এই এনজিওর যে জায়গা জমি রয়েছে তার সাথে সরকারি খাস জমি দখল করে বিভিন্ন লোকজনের নিকট বিক্রি একাধিক বার। এখন এই জমি ভরাট করে পরবর্তীতে প্লট আকারে বিক্রি করার কৌশল অবলম্বন করছে প্রতারক নাজমুল। এর সাথে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার কতিপয় সমাজ বিরোধী লোকজন। কিন্তু মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে যে এখানে চীনের কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি হয়েছে মিলস্ ইন্ডাস্ট্রিজ করা হবে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা গল্প কাহিনী। এর সাথে যুক্ত প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং সরকারি খাস জমি উদ্ধার করা। এছাড়া যাদের সাথে একাধিক বার জমি বিক্রি করেছে তা সমাধান করে জনগণকে বিভ্রান্ত হাত থেকে রক্ষা করা। পোড়াবাড়ি এলাকার জনগণ জানান এসডিএস নামক এনজিওর জোর আমাদের জমি দখল করে মাটি ভরাট সহ বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে । এলাকাবাসী বিষয়টি শুরুহা করার জন্য টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন বিষয়ে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সরেজমিনে ঘুরে এসে গত বুধবার রাতে বালু ও মাটি উত্তোলন নিয়ে একটি প্রতিবেদন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে উপস্থাপন করার সাথে সাথে প্রিয় জনগণ বিষয়টি ভাইরাল করে দেওয়ার কারণে জেলা প্রশাসন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে । গত বৃহস্পতিবার টাঙ্গাইল জেলা সদর উপজেলা পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চাড়াবাড়ি এলাকায় ধলেশ্বরী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করে বিক্রি করেছে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা এতে সরাসরি সম্পৃক্ত এস ডি এস নামের এনজিও । টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় নিয়ে অবৈধ উপায়ে মাটি উত্তোলনের কারনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন টাঙ্গাইল সদর নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রুহুল আমিন শরীফ সেনাবাহিনী,পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে , ভেকু মেশিন ও মাটি বহনকারী ট্রাক সহ চালকদের মোট চারজন কে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন। এবং নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। জব্দকৃত ভেকু মেশিন ও ট্রাক দাইন্যা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু সাঈদ
3Shares